১২ থেকে ১৮ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের দেয়া হবে ফাইজার ও মডার্নার টিকা। শনিবার সকালে রাজধানীর তেজগাঁও সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে এ কথা জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
বাংলাদেশ নার্সিং ও মিডওয়াইফারি কাউন্সিলের অধীনে অনুষ্ঠিত কম্প্রেহেনসিভ, লাইসেন্সিং, প্রি-রেজিস্ট্রেশন পরীক্ষার কেন্দ্র পরিদর্শনে এসে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জানান, শিক্ষার্থীদের কীভাবে টিকা দেয়া হবে, সেই সিদ্ধান্ত হবে আজ।
পরিদর্শন শেষে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। এ সময় মন্ত্রী বলেন, শিক্ষার্থীর বয়স যদি ১৮ বছরের বেশি হয়, তাহলে যেকোনো টিকা দেয়া যাবে। তবে ১২ বছরের বেশি, কিন্তু ১৮ বছরের কম বয়সী শিক্ষার্থীদের উন্নত বিশ্বে ফাইজার ও মডার্নার টিকা দেয়া হচ্ছে। আমাদের দেশে শিক্ষার্থীদের ওইভাবে টিকা দেয়া হবে।
এদিকে, মেডিকেল শিক্ষার্থীদের প্রায় ৮০ ভাগ টিকা নিয়েছেন।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সারা দেশের গণটিকায় যারা প্রথম ডোজ নিয়েছিলেন, টিকাপ্রাপ্তি সাপেক্ষে তাদের আবারো দ্বিতীয় ডোজ দেয়া হবে বলে জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
নার্সিং ও মিডওয়াইফারি কাউন্সিলের অধীনে ডিপ্লোমা ইন নার্সিং, ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি, চার বছর মেয়াদি বিএসসি ইন নার্সিং এবং পোস্ট বেসিক বিএসসি ইন নার্সিং-এর কম্প্রেহেনসিভ পরীক্ষায় রাজধানীর ছয় কেন্দ্রে ১৫ হাজার ৬৪১ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছেন।